Header Ads

  • সর্বশেষ খবর

    ক্যানসার থেকে বাঁচতে চান তবে এই ৫টি জিনিস বাড়ি থেকে দূর করুন !!






    ক্যানসার থেকে বাঁচতে- প্রায় সময় আমরা এমন অনেক কৃত্রিম, রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে ফেলি যে গুলো আমাদের শরীরের পক্ষে উপকারী তো নয়ই, বরং বেশ ক্ষতিকর। ডাক্তাররা বলছেন, আমাদের নিত্য-ব্যবহার্য জিনিস পত্রের এমন অনেক কিছু রয়েছে যে গুলো ক্যানসারের কারণ হতে পারে।
    আধুনিক জীবনে আমরা প্রতি মুহূর্তে চেষ্টা করি আমাদেক বেঁচে থাকাকে সহজতর করার। সেই লক্ষ্য পূরণ করতে গিয়ে আমরা অনেক সময়ে এমন অনেক কৃত্রিম, রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে ফেলি যে গুলো আমাদের শরীরের পক্ষে উপকারী তো নয়ই, বরং বেশ ক্ষতিকর। ডাক্তাররা বলছেন, আমাদের নিত্যব্যবহার্য জিনিস পত্রের এমন অনেক কিছু রয়েছে যে গুলো ক্যানসারের কারণ হতে পারে।
    এখানে তেমনই ৫টি জিনিসের নাম দেওয়া হল-
    ১. চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত মিষ্টি: স্যাকারিন জাতীয় জিনিসে সরবিটল, অ্যাকেসুফ্লেম-কে, অ্যাসপারটেম প্রভৃতি উপাদান থাকে যে গুলি ক্যানসারের জন্ম দাতা হিসেবে কাজ করে।
    ২. ননস্টিক কুকওয়্যার: ননস্টিক কুকওয়্যারের উপরের অংশে যে কোটিং-টি থাকে সেটি স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। রান্নার সময় পাত্র টি যখন গরম হয়ে যায় তখন এই কোটিং থেকে ফ্লুওরাইড ভিত্তিক কিছু গ্যাস এবং রাসায়নিক নির্গত হয় যেগুলি কার্সিনোজেনিক, অর্থাৎ ক্যানসারের বীজ হিসেবে কাজ করে।
    ৩. প্লাস্টিকের বোতল ও খাবার রাখার পাত্র: এই ধরনের জিনিস তৈরির সময় বিসফেনল-এ নামের একটি উপাদান ব্যবহার করা হয় যা প্লাস্টিককে শক্ত করার কাজে লাগে। প্লাস্টিকের বোতল ও টিফিন কেরিয়ারে যখন পানি বা খাবার রাখা হয় তখন সে গুলিও এই উপাদানের সংস্পর্শে বিষময় হয়ে ওঠে। সমীক্ষার ফলে দেখা গিয়েছে, এই ধরনের পাত্রে রাখা খাবার বা পানি শরীরে গেলে ক্যানসারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
    ৪. এয়ার ফ্রেশনার: আমরা ঘরকে সুরভিত করার কাজে এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে, এয়ার ফ্রেশনার স্প্রে করলে এমন কিছু গ্যাস নির্গত হয় যে গুলি সিগারেটের ধোঁয়ার থেকেও বেশি ক্ষতিকর।
    ৫. ঘর পরিস্কার করার উপাদান: ঘরকে পরিস্কার রাখতে আমরা অনেকেই বাজার থেকে নানা রকমের বোতলবন্দি সাবান জাতীয় জিনিস কিনে আনি। এ গুলিতে বিসফেনল-এ, ট্রাইক্লোসান, প্যারাবেন-এর মতো কিছু অত্যন্ত ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে।
    যখন এগুলি ঘর মোছার কাজে ব্যবহৃত হয়, তখন শরীরেও তার ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার পাশাপাশি ক্যানসারেরও সম্ভাবনা দেখা দেয় এ গুলি ব্যবহারের ফলে।
    উপরোক্ত জিনিস গুলি ব্যবহার করলেই ক্যানসার হবে, এমন কোনও কথা নেই। তবে সুস্থ থাকতে চাইলে এ গুলির ব্যবহার যথা সম্ভব কমানোই উচিত।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728