দু’জনের দু’টি পথ দু’দিকে গেছে বেঁকে ! সড়ক র্দুঘটনায় একসঙ্গে নিহত হলেও শায়িত হলেন নিজ জন্মস্থানে
বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি ঃ
আগে দু’জন ছিলেন নিজ নিজ জন্মস্থানে। রীতি অনুযায়ী বিয়ের পর, দুই বছর তারা বসবাস করছেন এক সঙ্গে। সড়ক র্দুঘটনায় নিহত হয়েছেন একই সঙ্গে। কিন্তু স্বামী-স্ত্রী তারা শায়িত হয়েছেন নিজেদের সেই জন্মস্থানে। মর্মান্তিক সড়ক র্দুঘটনায় একই সাথে নিহত হয়েছেন তারাসহ তাদের দুই স্বজন ও চালক। বুধবার (২৫-১২-১৯) জানাযা নামাজ শেষে নিহতের দাফন করা হয়েছে নিজ নিজ জন্মস্থানে। এদের মধ্যে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাসিন্দা নিহত মেজবাউল আলম মাসুম, তার মা মাহমুদা বেগম ও চালক জালালকে দাফন করা হয়েছে নিজ গ্রামের গোরস্থানে। আর নিহত মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী রুনা খাতুন ও তাদের ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদিকে দাফন করা হয়েছে ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর নিজ গ্রামের গোরস্থানে। স্বামী-স্ত্রীকে আলাদা জায়গায় দাফন করা হলেও নিহতদের একজন ছেলে পাশে আরেকজনকে মায়ের পাশে কবর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪-১২-১৯) দুপুরে ভাড়া করা জালাল উদ্দীনের সিএনজিতে ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর গ্রামের শ্বশুর বাবুল ইসলামের বাড়ি থেকে স্ত্রী রুনা খাতুন (২৬), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদি ও মা মাহমুদা বেগমকে নিয়ে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিজ গ্রাম সরেরহাট আসছিলেন, বেরসরকারি সংস্থায় কমর্রত মেজবাউল আলম মাসুম। ছোট বোনের বিয়ের জন্য ছুটিতে এসে মঙ্গলবার সকালে সিএনজিতে মাকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে দাওয়াত দিতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে স্ত্রী,শিশু ছেলে ও মাকে নিয়ে আবার সিএনজিতে করে বাড়িতে ফিরছিলেন।
গ্রামের বাড়িতে ফেরার পথে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় লালন শাহ সেতু সংলগ্ন এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন, মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী রুনা খাতুন (২৬), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদি ও সিএনজির চালক জালাল উদ্দীন। ভেড়ামারা ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হাসানুজ্জামান জানান, গুরুতর আহত মেজবাউল আলম মাসুম ও তার মা মাহমুদা বেগমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তারা (মা ও ছেলে) । মঙ্গলবার (২৪-১২-১৯) ভেড়ামারা-পাবনা মহাসড়কের ৪১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র সংলগ্ন যাত্রী ছাউনি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ময়না তদন্তের পর তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বুধবার মেজবাউল আলম মাসুম, মা মাহমুদা বেগম ও চালক জালালের জানাযা নামাজ একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়। অপর দুইজন- রুনা খাতুন (মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদির জানাযা নামাজ একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়। মেজবাউল আলম মাসুমের শ্বশুর বাবুল ইসলাম, জানান,ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর গ্রামের নিজ গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে ।
আগে দু’জন ছিলেন নিজ নিজ জন্মস্থানে। রীতি অনুযায়ী বিয়ের পর, দুই বছর তারা বসবাস করছেন এক সঙ্গে। সড়ক র্দুঘটনায় নিহত হয়েছেন একই সঙ্গে। কিন্তু স্বামী-স্ত্রী তারা শায়িত হয়েছেন নিজেদের সেই জন্মস্থানে। মর্মান্তিক সড়ক র্দুঘটনায় একই সাথে নিহত হয়েছেন তারাসহ তাদের দুই স্বজন ও চালক। বুধবার (২৫-১২-১৯) জানাযা নামাজ শেষে নিহতের দাফন করা হয়েছে নিজ নিজ জন্মস্থানে। এদের মধ্যে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাসিন্দা নিহত মেজবাউল আলম মাসুম, তার মা মাহমুদা বেগম ও চালক জালালকে দাফন করা হয়েছে নিজ গ্রামের গোরস্থানে। আর নিহত মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী রুনা খাতুন ও তাদের ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদিকে দাফন করা হয়েছে ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর নিজ গ্রামের গোরস্থানে। স্বামী-স্ত্রীকে আলাদা জায়গায় দাফন করা হলেও নিহতদের একজন ছেলে পাশে আরেকজনকে মায়ের পাশে কবর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪-১২-১৯) দুপুরে ভাড়া করা জালাল উদ্দীনের সিএনজিতে ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর গ্রামের শ্বশুর বাবুল ইসলামের বাড়ি থেকে স্ত্রী রুনা খাতুন (২৬), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদি ও মা মাহমুদা বেগমকে নিয়ে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিজ গ্রাম সরেরহাট আসছিলেন, বেরসরকারি সংস্থায় কমর্রত মেজবাউল আলম মাসুম। ছোট বোনের বিয়ের জন্য ছুটিতে এসে মঙ্গলবার সকালে সিএনজিতে মাকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে দাওয়াত দিতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে স্ত্রী,শিশু ছেলে ও মাকে নিয়ে আবার সিএনজিতে করে বাড়িতে ফিরছিলেন।
গ্রামের বাড়িতে ফেরার পথে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলায় লালন শাহ সেতু সংলগ্ন এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে গিয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন, মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী রুনা খাতুন (২৬), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদি ও সিএনজির চালক জালাল উদ্দীন। ভেড়ামারা ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার হাসানুজ্জামান জানান, গুরুতর আহত মেজবাউল আলম মাসুম ও তার মা মাহমুদা বেগমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসা অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তারা (মা ও ছেলে) । মঙ্গলবার (২৪-১২-১৯) ভেড়ামারা-পাবনা মহাসড়কের ৪১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র সংলগ্ন যাত্রী ছাউনি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ময়না তদন্তের পর তাদের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। বুধবার মেজবাউল আলম মাসুম, মা মাহমুদা বেগম ও চালক জালালের জানাযা নামাজ একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়। অপর দুইজন- রুনা খাতুন (মেজবাউল আলম মাসুমের স্ত্রী), ৭ মাসের শিশু ছেলে ইব্রাহীম হোসেন রোজদির জানাযা নামাজ একসঙ্গে অনুষ্ঠিত হয়। মেজবাউল আলম মাসুমের শ্বশুর বাবুল ইসলাম, জানান,ঝিনাইদহ সদর জেলার ভগবানপুর গ্রামের নিজ গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে ।
No comments