মারধরে নয় আতঙ্কে অজ্ঞান হয়েছে!
বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
ফেনসিডিলসহ পুলিশের হাতে ধরা পড়া মিন্টু (৩৫) নামের একজনকে অজ্ঞান অবস্থায় বাঘা হাসপাতালে ভর্তির পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সোমবার (৯-১২-১৯) বিকেল পৌণে ৬টায় উপজেলা হাসপাতাল থেকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্ েলালপুর উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের শুকচানের ছেলে বলে জানা গেছে। এদিন বিকেল সাড়ে ৪টায় তার নিজ এলাকা থেকে ৩ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করা হয়েছে বলে দাবি করেছে পুৃলিশ। এসময় আতঙ্কে অজ্ঞান হয়ে যায়। এ অবস্থায় তাকে বাঘা হাসপাতালে নেওয়া হয়।
স্থানীয়রা জানান, তাকে আটকের পর মিন্টুর আতœীয় স্বজন পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় পুলিশের সাথে তাদের ধ্বস্তাধ্বধস্তি হয়। এঅবস্থায় পুলিশ তাকে আটক করে নিয়ে যায়। বাঘা হাসপাতালে কথা হলে মিন্টুর মা ফাতেমা জানান, পুলিশের মারধরে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। এ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাঘা হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আব্দুল্লাহ হিল কাফি জানান,তাকে সজ্ঞাহীন অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। রামেক হাসপাতালে পাঠানোর আগে সে কোন কথাবার্তা বলেনি।
লালপুর থানার সহকারি পরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হক জানান,মিন্টু একজন মাদক ব্যবসায়ী। গোপন সংবাদ সুত্রে সাদা পোষাকে তিনিসহ তার সঙ্গীয় পোষাকধারি উপসহকারি পরিদর্শক খায়রুল আলম ৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মিন্টুকে আটক করেণ। তাকে ধরে আনার সময় তার স্বজনরা বাঁধা দেয়। এসময় তাদের সাথে ধ্বস্তাধ্বধস্তি হয়েছে। তবে তাকে মারধর করা হয়নি বলে দাবি করেন এই পুলিশ অফিসার।
No comments