Header Ads

  • সর্বশেষ খবর

    রাজশাহীর গোদাগাড়ীর দেওপাড়া ইউপি নির্বাচনে আলোচনায় সোহেল ||rajshahirdorpon24

     


    আলিফ হোসেন, তানোর প্রতিনিধি:

    রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়ন ইউপি নির্বাচনের ঢেঁর বাঁকি এখানো ঘোষণা হয়নি তফসিল তার পরেও বইছে নির্বাচনের আগাম হাওয়া জমে উঠেছে আলোচনা। 


    এদিকে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু কেবলমাত্র চেয়ারম্যান পদ ঘিরেই আর্বতিত হচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী হচ্ছেন কে সেটিই মুল আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। কারণ বর্তমান চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান আকতার  স্থানীয় সাংসদের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে অনেক আগেই বিতর্কিত ও দীর্ঘদিন রাজনৈতিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগের দলীয় এমনকি জাতীয় কোনো কর্মসুচিতে অংশগ্রহণ না করায় অনেকটা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  প্রার্থী হবার ঘোষণা দিয়ে তৃণমুলে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।


     এছাড়াও একদিকে  এমপির বিরোধীতা ও পৃথক বলয় সৃস্টির নামে দলীয়কোন্দল সৃস্টির অভিযোগে তৃণমুলের নেতাকর্মীরা অনেক আগেই তাকে ত্যাগ করেছে, অন্যদিকে সিনিয়র নেতাকর্মীরাও তার উপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে,এতে তার মনোনয়ন পাওয়া তো পরের কথা দলে টিকে থাকায় তার জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। আর এই সুযোগে তরুণ নেতৃত্ব বেলাল উদ্দিন সোহেল স্থানীয় সাংসদ ও দলের নেতাকর্মীদের গভীর সখ্যতা গড়ে তোলার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের কাছে নিজের শক্ত অবস্থান গড়ে তোলেছেন। ফলে দেওপাড়া ইউপিতে আকতারুজ্জামানের বিকল্প নেতৃত্ব  হিসেবে বেলাল উদ্দিন সোহেল ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছেন। এসব বিবেচনায় তিনিই পাচ্ছেন নৌকার টিকেট এটা প্রায় নিশ্চিত।


    জানা গেছে, সম্ভাব্য প্রার্থীরা করোনা দুর্যোগে এলাকায় মানবিক ও খাদ্য সহায়তা বিতরণ, এলাকার উন্নয়ন এবং ব্যক্তি পর্যায়ে আর্থিক অনুদান প্রদান, প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে আলোচনায় উঠে আশা ও ভোটারদের দৃস্টি আকর্ষণের চেস্টা করছে।


    এদিকে আলোচনা ও পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন আর্দশিক, তরুণ নেতৃত্ব,  প্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী ও বিশিস্ট সমাজ সেবক  গোদাগাড়ী উপজেলা যুবলীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সোহেল। ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীর যে ধরণের রাজনৈতিক,সামাজিক,পারিবািরক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, ব্যক্তি ইমেজ, উন্নয়ন মানসিকতা, গ্রহণযোগ্যতা ও নেতৃত্বগুন ইত্যাদি প্রয়োজন সেই সব গুনের অধিকারী সম্পন্ন প্রার্থী সোহেল। এসব বিবেচনায় নির্বাচনের মাঠে সোহেল অন্যদের থেকে যোজন যোজন দুরুত্বে এগিয়ে রয়েছেন। আওয়ামী লীগের সমর্থনে প্রার্থী হলে তার বিজয় প্রায় নিশ্চিত। 


    জানা গেছে,আওয়ামী লীগের 

    নেতাকর্মীরা যে প্রত্যাশা নিয়ে আকতারকে চেযারম্যান নির্বাচিত করেছিল,নির্বাচিত হবার পরে সেই প্রত্যাশা পুরুণে তিনি প্রায় ব্যর্থ হয়েছেন।ফলে এবার তার বিকল্প নেতৃত্ব হিসেবে ইউপিবাসী সোহেলকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন।

    স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণের অভিমত সোহেলকে মনোনয়ন দিয়ে

    উচ্চ বিত্তশীল ও সমৃদ্ধ পরিবার থেকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য, আর্দশিক, তরুণ ও পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন প্রার্থী দিতে চলেছে আওয়ামী লীগ। সবাই এটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন।দেওপাড়া ইউনিয়নের মতো জায়গা থেকে সোহেলেরর নেবার কিছু নাই,তবে দেবার অনেক কিছুই আছে ইতমধ্যে তিনি তার কাজের মধ্য দিয়ে সেটার প্রমাণ  দিতেও সক্ষম হয়েছেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে সোহেল নির্বাচন করতে চাই কেন ?  কারন মানুষের জন্য ভাল কিছু করতে গেলে একটা জায়গা বা চেয়ার প্রয়োজন সেই জায়গা করতেই সোহেল নির্বাচনে আশা। এর বাইরে অন্যকিছু নাই। সোহেলের রাজনৈতিক কর্মকান্ড ও অবস্থানের সঙ্গে অন্যদের  অবস্থান বিশ্লেষণ করলেই বিষয়টি সকলের কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে এর জন্য রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই।


     সোহেল নির্বাচিত হয়ে সাধারণ মানুষের জন্য ইতিবাচক এমন কিছু করে যেতে চাই যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে দৃস্টান্ত হয়ে থাকবে। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, এসব বিবেচনায় সোহেলকে নৌকা প্রতিক দেয়া হলে তার বিজয় প্রায় নিশ্চিত।


     এছাড়াও ইউপির মধ্যান্চল থেকে প্রার্থী হবার দৌড়ে তিনিই একমাত্র নেতা, ফলে নির্বাচনের মাঠে অন্যদের থেকে তার সুবিধাও অনেক বেশী, সকলেই তাকে শক্ত প্রার্থী বিবেচনা করছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728