Header Ads

  • সর্বশেষ খবর

    সাভারে বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী পায়ে চালিত রিকশা ||rajshahirdorpon24

     

    সাভারে বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী পায়ে চালিত রিকশা 

    মোঃ শান্ত খান স্টাফ রিপোর্টার :

    দেশজুড়ে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির ফলে রিকশা শহর  গ্রামগঞ্জে ব্যাপক হারে চালু হয়েছিল।সম্প্রতিকালে (২০১১) সাল থেকে যন্ত্রচালিত রিকশা বাজারে আসার ফলে সাভারে বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী পায়ে চালিত রিকশা।সাভারে  আনাচে-কানাচে দেখা যেত পায়ে চালিত রিকশা।রিকশার প্যাডেল ঘুড়িয়ে সংসার চালত শতশত মানুষ। 


    কিন্তু বর্তমান সময় হাতেগোনা কয়েকটি রিকশা চলে।এক সময় পায়ে চালিত রিকশা খুব জনপ্রিয় ছিল দেশের উন্নয়নের সাথে সাথে এখন সেগুলো বন্ধ হওয়ার উপক্রম চলছে।আধুনিকতায় ছোয়ায় কর্মজীবী মানুষেরা যান্ত্রিকতার পরিবর্তনে আবিস্কার হয়েছে ইলেকট্রনিকস ও সহজলভ্য যানবাহন।আমাদের দেশে তিন শ্রেনীর মানুষের বসবাস গরীব শ্রেনীর মানুষেরা এই পেশায় যুগছে।কালের বির্তণে দেশ যত উন্নয়নের ছোয়ার এগ্রিয়ে কর্মজীবী মানুষেরা ধাবিত হচ্ছে ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার প্রতি।


    গত কয়েক বছর আগে ও সাভারে  মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল।বর্তমানে সাভার বাজারের, থানার  বাসস্ট্যান্ড, সাভার বাসস্ট্যান্ড, গেন্ডা,  মজিদপুর, আশুলিয়া, ধামসোনা, নবীনগর, জাহাঙ্গীরনগর, বিশমাইল, নয়ারহাট,   দু’ই একটা রিকশা দেখা যায়।যে কয়টা রিকশা দেখা যায় হয়ত সেগুলো অল্পের মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। 


    রিকশা চালক  মো. রিয়াজ উদ্দিন (৫০)বলেন,প্রায় বুড়া হয়েছে। আমাদের অটোরিকশা কেনার টাকা ও নেই তাই বাধ্য হয়ে পায়ে চালিত রিকশা চালিয়ে গড়ে দৈনিক আয় হয় দু’শত থেকে আড়াইশত টাকা এ দিয়ে কোনো মতে সংসার চালাই।


    রিকশা চালক মো.  কফিল উদ্দিন ( ৪০) বলেন,নিত্য নতুন প্রযুক্তির ফলে এবং অটোরিকশা আসার কারণে মানুষ এখন আর আমাদের পায়ে চালিত রিকশায় উঠতে চায় না।আমরা বহুত দিন ধরে পায়ে চালিত রিকশা চালিয়ে আসছি এই পেশা ছেড়ে অন্য কোনো পেশায় যাব সেটার ও উপায় নেই।


    এ বিষয় সাভার সাংবাদিক তানভীর  বলেন, মানুষের মধ্যে বর্তমানে অলসতা বৃদ্ধি পেয়েছে।অটো চালকরা পায়ের উপর পা তুলে অটো চালায়।এতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728