‘জনগণের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি, ভালোবাসা নিয়ে বাঁচতে চাই’||rajshahirdorpon24
‘জনগণের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে আছি, ভালোবাসা নিয়ে বাঁচতে চাই’ |
স্টাফ রিপোর্টার,বাঘা:
মোঃ শফিকুর রহমান শফিক চেয়ারম্যান বাউসা ইউনিয়ন পরিষদ জন্মগতভাবে তার পরিবার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দলের রক্তের উত্তরসূরী, ভাষাটি ব্যবহারের একটি বিশেষত্ব রয়েছে বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ সালে যখন স্বাধীনতার জন্য প্রাণপন লড়াই চলছিল তখন চেয়ারম্যান এর পিতা মোঃ হাফিজুর রহমান।
বাউসা ইউনিয়নের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সার্বিক সহযোগিতার সাথে দায়িত্ব পালন করে ছিলেন। তখন তার নেতৃত্বে বাউসা ইউনিয়নের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়।এর কারনে ঐ সময় তাদের বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। ১৯৭৫ সালের পরে তিনি যখন বাউসা ইউনিয়নের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তখন তার নামে একটি অস্ত্র ও রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা হয়, দীর্ঘ নয় মাস তিনি বাড়ি ছাড়া ছিলেন। হাতে গোনা তিন চারজনের নামে মামলা হয় । বঙ্গবন্ধু শহীদ হওয়ার পরে তার মধ্যে তিনিই একজন। এই বাউসা ইউনিয়নে যখন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল ধরার মানুষ ছিল না, তখন শফিকের পিতা মরহুম মোঃ হাফিজুর রহমান শত বাধা ডিঙিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কান্ডারী হয়। বাউসা ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বুকে আকড়ে ধরে সারা জীবন কাটিয়েছেন। ১৯৯৭ সালে বাউসা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মরহুম হাফিজুর রহমান। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটি নির্বাচনে জয়লাভ করেন। আর এই জয় লাভের মধ্য দিয়ে বাউসা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শক্ত ভিত রচিত হয়। আদর্শিক পিতার আদর্শ রাজনৈতিক জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন, কি করে একজন আদর্শবান রাজনীতিবিদ হওয়া যায়, কি করে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়, মানুষ কে ভালোবাসা যায়, মানুষের সেবা করা যায়, একেবারে অসহায়দের সহায় হওয়া যায়।
সৌভাগ্যক্রমে আমার সহধর্মিণীর পিতা তথা শফিকুর রহমান শফিকের শশুর মোঃ ফজলুল হক একজন সফল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর রাজনীতিবিদ ছিলেন, তিনি সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জনাব মোঃ নাসিম সাহেবের সাথে ছাত্র রাজনীতি করতেন, পাবনার সরকারি এডওয়ার্ড কলেজে হতে ১৯৭২ সাল থেকে তিনি গোপালপুর ইউনিয়নের তিনবারের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।একবার তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
শফিকুর রহমান শফিক বলেন, আমার পিতা মরহুম হাফিজুর রহমান এর আদর্শের দল জাতির জনক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি শেখ মুজিবুর রহমান এর বুকের রক্তস্রতে প্রবাহমান নীতি ও আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর আদর্শে আদর্শিত হয়ে ছাত্রলীগ হতে যুবলীগ হয়ে যে দর্শনাসিক্ত হয়েছি।
ঠিক তখনই অবহেলীত উওর বঙ্গের সর্বাধিক অনাদৃত, উপেক্ষিত, বণ্চিত জনপদের স্বপ্নদ্রষ্টা, এ জনপদের মানুষের জীবন-মান পরিবর্তনের তুফান ভেদী নৌকার দৃড় কাণ্ডারি সূশীতল মনের ও প্রানের মাানুষ আলহাজ্ব জনাব মোঃ শাহরিয়ার আলম, মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী,২০১৬ সালে আমাকে এই বাউসা ইউনিয়ন নির্বাচনে ডিজিটাল বাংলাদেশের জনক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনকের শ্রেষ্ঠ রক্তের উত্তরসূরি বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরিত পত্রে নৌকার মাঝি মনোনায়ন করলেন।, আমি তার প্রতিদান রেখেছি। আমার পিতার আদর্শকে আবারও প্রতিস্থাপন করার জন্য বাউসা ইউনিয়নের মানুষ আমাকে নির্বাচিত করেন।
এবং এই নৌকা প্রতিক কে আবার বাউসা ইউনিয়নের উন্নয়নের প্রতিক প্রমান করেন, সফলতার সাথে সকল স্তরের মানুষের সাথে চলেছি তাদের ভালো মন্দ, সুখ দুঃখে পাশে থেকেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশের জনক জাতির জনকের শ্রেষ্ঠ রক্তের উত্তরসূরি বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী এবং জনগনের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে এই মানুষের নয়নের মনি এবং সময়ের শ্রেষ্ঠ জনাব শাহরিয়ার আলম ভাইকে জানাই আমার ইউনিয়নের মানুষের পক্ষে হাজারও স্ব-শ্রদ্ধ সালাম ও শুভেচ্ছা।
No comments