চেয়ারম্যান হয়ে দেওপাড়া ইউনিয়নবাসীর সেবা করতে চান কচি
চেয়ারম্যান হয়ে দেওপাড়া ইউনিয়নবাসীর সেবা করতে চান কচি |
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বাবা আব্দুল খালেক ছিলেন খেতাবপ্রাপ্ত (বীরবিক্রম) যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা । যুদ্ধের পরেও যতদিন বেঁচে ছিলেন ততদিনই মানুষের সেবাই নিয়োজিত ছিলেন বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। মৃত বাবার অনুপ্রেরণায় এবার রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ইউনিয়নবাসীর সেবা করতে চান আবুল হাসনাত কচি।
কচির নির্বাচনী প্রতীক চশমা। আগামী ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষেদর উপ-নির্বাচন। এই উপ-নির্বাচনকে সামনে রেখে তৃণমূল নেতা কর্মী থেকে শুরু করে ইউনিয়ন জনসাধারণের মাঝে চলছে নানান জল্পনা-কল্পনা আর আলোচনার সমারোহ। কে হচ্ছেন দেওপাড় ইউনিয়নের আগামী দিনের যোগ্যতম জনগনের পছন্দের ক্লিন ইমেজের চেয়ারম্যান। এমন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তরুন ও যুব সমাজ ও জনসাধারণকে আপন করে সকল স্তরের মানুষের আস্থার জায়গা সৃষ্টি করতে নিরলস প্রচার- প্রচারনায় প্রতিশ্রুতি দিয়ে মাঠে ময়দানে ছুটে চলেছেন এই চেয়ারম্যান প্রার্থী।
তার পক্ষেও প্রতিদিন শত শত মানুষ মিছিল-মিটিংসহ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাইছেন।স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কচিকে সম্ভাব্য প্রার্থী বিবেচনা করেই মাঠে প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগ শুরু করেছেন
আবুল হাসনাত কচি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স শেষ করেন। পরবর্তীতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি সম্পন্ন করেন। তিনি চাকুরী পেয়েও চাকুরী না করে ইউনিয়নবাসীর পাশে থেকে রাজনীতি শুরু করেন। তিনি রাজশাহী জেলা কৃষকলীগের ভূমি বিষয়ক সম্পাদক ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড গোদাগাড়ী উপজেলার সহ-সভাপতি।
আবুল হাসনাত কচি বলেন, ইতিপূর্বে আমি সব সময় দেওয়াপাড়া ইউনিয়নবাসীর আপদে বিপদে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি তাদের পাশে থাকার। কোনো নেতা হতে নয় মানুষের সেবক হতে চাই। আশা করি আমাদের এলাকার জনগণ আমাকে শূন্যহাতে ফিরিয়ে দিবেন না। আমার পরিবারের কাছ থেকে শিখে নিয়েছি এলাকাবাসীর সেবা কি ভাবে করতে হবে। ইউনিয়নবাসীর সমর্থন থাকলে আসন্ন এই উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান হয়ে সেবা করতে চাই।
No comments